EVERYTHING ABOUT ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

Everything about ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

Everything about ঢাকার বিখ্যাত শর্মা

Blog Article

প্রথমদিকে, ঢাকার চকবাজারে মুসলিম পুঁথি ছাপা হতো কেতাবপট্টি নামের এলাকার। এরপর বাবুবাজারেও বই ছাপা হতো। ১৮৫৭ সালে মহাবিদ্রোহের পর বাংলাবাজারে আস্তে আস্তে বইয়ের দোকান চালু হতে লাগল। ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গ এবং ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকে ঘিরে পূর্ববাংলায় এক সাংস্কৃতিক জাগরণ শুরু হয়। ওই সময় থেকে বাংলাবাজার হয়ে ওঠে কবি-সাহিত্যিক-শিল্পী-গবেষকদের আড্ডাখানা। ১৯৪৭ সালে দেশভাগ হলে পশ্চিম বাংলার মুসলমান বই ব্যবসায়ীরা বাংলাবাজারে এসে বসে। এর সঙ্গে সঙ্গে জন্ম নিল একঝাঁক নতুন প্রকাশনা সংস্থা– নওরোজ কিতাবিস্তান, স্টুডেন্ট ওয়েজ, গ্রেট ইস্ট লাইব্রেরি, মালিক লাইব্রেরি, খোশরোজ কিতাব মহল, হার্ডসন অ্যান্ড কোম্পানি ইত্যাদি।

অন্যান্য প্রকল্পে উইকিমিডিয়া কমন্স

নুসরাত ফতেহ আলী খানের উত্তরাধিকার তার ভাগ্নে রাহাত ফতেহ আলী খান, বর্তমানে কাওয়ালি সংগীতের অন্যতম বড় নাম। তিনি সাত বছর বয়স থেকে তার চাচার কাছে প্রশিক্ষণ পেয়েছেন এবং তার কর্মজীবনে অনেক বলিউড এবং হলিউড চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেছেন।

প্রাপ্তিস্থান: সেন্ট ফ্রান্সিস স্কুলের সামনে

অনিবন্ধিত সম্পাদকের জন্য পাতা আরও জানুন অবদান

মতিঝিল, চকবাজার,নবাবপুর,নিউমার্কেট, ফার্মগেইট ইত্যাদি।

১৫. নারিন্দার শাহ সাহেবের ঝুনার বিরিয়ানি।

➣ আবার ১৬০৮ সালে ঢাকায় প্রথম মুঘলদের পা পড়লে ১৬১০ সালে তৎকালীন মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর কে সম্মান করে সুবেদার ইসলাম খান চিশতী তার জীবিত কাল পর্যন্ত ঢাকার নাম জাহাঙ্গীরনগর রেখেছিলেন। তখন ঢাকা প্রথমবারের মতো রাজধানীর মর্যাদা লাভ করে। 

ইসলামী সুফিবাদের অনুসারীরা পুঁথিগত বিদ্যার উপর নির্ভর না করে গুরুর থেকে শিক্ষা গ্রহণে বিশ্বাসী।

শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লেখাগুলো ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন/শেয়ার-আলাইক লাইসেন্সের আওতাভুক্ত; এর সাথে বাড়তি শর্ত প্রযোজ্য হতে পারে। এই সাইট ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি এর ব্যবহারের শর্তাবলী ও গোপনীয়তা নীতির সাথে সম্মত হচ্ছেন। উইকিপিডিয়া® একটি অলাভজনক সংস্থা, যা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের একটি নিবন্ধিত ট্রেডমার্ক।

তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র যুবরাজ শাহজাদা আজম ১৬৭৮ খ্রিষ্টাব্দে লালবাগ দূর্গের নির্মাণ কাজ শুরু করেন। বর্তমানে লালবাগ কেল্লার সুবেদার শায়েস্তা খাঁনের বাসভবন ও দরবার হল জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এখানে আরো দেখতে পাবেন মনোরম ঢাকার বিখ্যাত শর্মা বাগান, পরীবিবির সমাধি সৌধ, লালবাগ কেল্লা মসজিদ, ফোয়ারা, আরো কিছু সমাধি এবং তৎকালীন সময় যুদ্ধে ব্যবহৃত কামান ইত্যাদি। সপ্তাহের রবি ও সোমবার যথাক্রমে পূর্ণ ও অর্ধ দিবস এবং সকল সরকারী ছুটির দিনে লালবাগ কেল্লা বন্ধ থাকে।

শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম

Report this page